টিপস

চাকরি থেকে বিদায় বক্তব্য দেওয়ার টিপস

আসসালামু আলাইকুম আশা করি আপনারা সকলেই ভাল আছেন আজকে আলোচনা করব চাকরি থেকে বিদায় নেওয়ার বক্তব্য শবকে বাস সহকর্মীর অনুষ্ঠানে বক্তব্য কিভাবে দেওয়া যায় সেই নমুনা নিম্নে দেওয়া থাকবে বিস্তারিত আপনারা আমাদের এই পোস্টের মাধ্যমে পেয়ে যাবেন। অতএব আমাদের পোস্টটি আপনারা ভালোভাবে লক্ষ্য করবেন তাহলে আপনারা আপনাদের বিস্তারিত সব বিষয়ে এখানে পেয়ে যাবেন।

বিদায় বক্তব্য

বিদায় শব্দটার মধ্যমুহূর্তেই সামনে ফুটে ওঠে হৃদয় ব্যাকুলতা মনের আকুতি। আনমনা হয়ে হয় সহজেই বুকের ভেতরটা কেমন জানি ধস করে ওঠে যেমন করে প্রিয়জন নিয়োগের বেলায় ঘটে খুব ভালোবাসার জন হলো তা হয় আরো বিষাদ ময়। যদিও কোন বিদায় এরকম নয় কিছু বিদায় চিরজীবনের জন্য কিছু আবার ক্ষনিকের বিদায় কম বেশি দুঃখজনক। এক ঝার নক্ষত্রের একদিন ধুমকেতুর মতো আবির্ভাব হয়েছিল তারা আজ চোখের অন্তরালে অনেক দূর চলে যাবে। তা নিয়ে এভাবে আর দেখা হবে না নক্ষত্র পতন হয় আমরা জানি। যে তারার আলো আজ আমরা দেখেছি সেটা অনেক আগের আলো আর এরকমই সকল নক্ষত্রকে আমরা দূরে সরে যেতে দেখব।

এটাই প্রকৃতির নিয়মের নতুনের আগমন ঘটবে যাদেরকে নিয়ে এত উল্লাস আনন্দ দুঃখ বেদনার মাঝেও ভালো ছিলাম তাদেরকে আজ দুঃখ ভাক্রান্ত হৃদয়ের সময় শাসন মেনে বিদায় জানাতে হচ্ছে। তাদেরকে আমরা সেই ভাবে অঙ্গনে আর দেখাবো না হয়তো কোন একদিন কোন চৌরাস্তার মোড়ে ব্যস্ততার মাঝে মোলাকাত হবে। বেশি কথা আর হবে না ক্ষণিকের মুহূর্তে যা হয় সেটাই হঠাৎ করে আপন কাজে ব্যস্ত হয়ে হারিয়ে যাব তখন পূর্বের কথা স্মরণ করে একটু বিষ্নতা আসবে এটা সত্যি।

তবুও একটা কথা বলবো তোমরা যেখানেই থাকো ভালো থাকো সেখানে যাও না কেন তোমাদের সুগন্ধি সারা বাগান ভরিয়ে তুলবে আমাদের দৃঢ় বিশ্বাস। তারা হয়ে সমস্ত আকাশকে জল জল করে ডিপ্লোমা করে তুলবে পৃথিবীর আনাচে কানাচে আসমা মনের গভীরে পোষণ করে সকলকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ভালোবাসা অভিনন্দন জানিয়ে বক্তব্য ইতি টানছি। সবাই ভালো থেকো।

সহকর্মীর বিদায় অনুষ্ঠান

এ বক্তব্যটি আপনারা যেখানে কোন ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে বলে তবে কিছু কিছু পরিবর্তন করে নিলেই হবে আশা করি বিষয়টি বুঝে নিতে পারবেন বক্তব্যটি পড়ার পর। বিদায়ী শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে বক্তব্য উপস্থিত আজকের সভা সম্মানিত সভাপতি মহাশয় শ্রদ্ধেয় অতিথিবর্গ মাননীয় প্রধান সহযাত্রীদের জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। আজকে এখানে আমাদের উপস্থিতির কারণ আমরা সকলে খুব ভালোভাবে জানি আজকে সত্যিই একটি বেদনার দিন একটি মন খারাপের দিন। আজ আমাদের প্রিয় শ্রদ্ধেয় হাসান স্যারের দীর্ঘ ৩৫ বছরের কর্মজীবনের পরিসমাপ্তির দিন একটা বহতা নদীর জীবনের দিন। একটি ভীষণ রকমের অনাকাঙ্ক্ষিত।

বিদায় জিনিসটা বড় বেদনার বিদায় বড় কষ্টে তাই অত্যন্ত দুঃখ ভারাক্রান্ত মন নিয়ে বলতে চাই আজ হাসান বাবুর বিদায় অনুষ্ঠান যদিও মনে করি এটা একটা বিদায়ের আনুষ্ঠানিকতা মাত্র। কারণ মন থেকে চিরতরে বিদায় দেওয়া কিংবা নেবার কখনো সম্ভব হয় না আমাদের মধ্যে থেকে হাসান বাবুর বিদায় শক্তি আমাদের জন্য হৃদয় বিতরণ। তিনি তার পূর্বে আমাদের মাঝে আসবেন না কিন্তু এটা তো প্রত্যেক চাকরিজীবীর জীবনের স্বাভাবিক এবং অভিচ্ছন্ন একটি ঘটনা

 সময় চলে যায়

 বয়ে যায় নদী

 আর কথা রয়ে যায়

 হৃদপিনদের পাতায় পাতায়

ভুলে যেতে চাইলে অনেক স্মৃতি ভর করে মনের ক্যানভাসে আপন হৃদয় পিণ্ডের আয়নায়। সুগন্ধির যেমন চোখে দেখা যায় না গেলেও তার হৃদয়কে প্রফুল্ল করে সুরের পাখি যেমন তরে গেলে তাহলে একটু আয়না ঠিক তেমনি আপনার এই বিদায় বেলায় স্মৃতির ভুলে যেতে চাইলেও ভুলা যায় না।

আশা করি এ বিদায় বক্তব্যটি আপনাদের অনেক ভালো লেগেছে এই বক্তব্য ছাড়া আর ও বক্তব্য রয়েছে এই ওয়েবসাইটে সেগুলো আপনারা দেখতে পারেন আশা করি সেগুলো আপনাদের ভালো লাগবে। এটা বেশি কথা

Comment Here