টেস্টোস্টেরন হরমোন কি জেনে নিন ও হরমোন বৃদ্ধির ফলে কি হতে পারে

আসলামুআলাইকুম আশা করি আপনারা সকলে ভাল আছেন আজকে আলোচনা করতে চলেছি মেয়েদের শরীর টেস্টো স্টারন হরমোন বেড়ে গেলে কি হয় এবং টেস্টোস্টেরন হরমোন কি সেটা নিয়ে আমরা বিস্তারিত আলোচনা করতে চলেছি। অতএব আপনারা আমাদের সাথে থাকুন এবং ভালোভাবে আমাদের পোস্টটি লক্ষ করুন তাহলে আপনারা জানতে পারবেন মেয়েদের টেস্টোস্টেরন হরমোন বেশি হলে কি কি হতে পারে সে বিষয় সম্পর্কে। চলুন তাহলে দেখে নেয়া যাক টেস্টোস্টেরন হরমোন কি।
টেস্টোস্টেরন হরমোন কি
টেস্টোস্টেরন হচ্ছে পুরুষদের জন্য প্রধান বা প্রথম সে*ক্স হরমোন। টেস্টেস্টেরন একটি স্টোরেড হরমোন এবং এড্রেস গ্রুপের একটি হরমোন পরীক্ষার করার মাধ্যমে মেয়েদের অস্বাভাবিকতা হরমোনের সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায়। টেস্টোস্টেরন হরমোন পুরুষের শরীরে সে*ক্স বাড়াতে এবং পুণ্যতা বাড়াতে সাহায্য করে থাকে। এবং কি দেহের বিভিন্ন অঙ্গের চুল বৃদ্ধিতে সহায়তা করে শরীরের সুস্থতা থাকার জন্য টেষ্টোরেন্ট হরমোন খুবই জরুরী।
মহিলাদের ক্ষেত্রে সাধারণত টেস্ট হরমোন খুব কম পরিমাণে নির্ণয় হয়ে থাকে ঘরে মহিলাদের চাইতে পুরুষদের শরীরের পরিমান 10 গুন বৃদ্ধি থাকেপুরুষের শরীরে।
হরমোন ছাড়া আমাদের শরীরে কোন কাজ হওয়া সম্ভব না তবে আমাদের শরীরের নানা ধরনের হরমোন থাকে। মেয়ে এবং পুরুষের মাঝে ভেদাভেদ থাকে হরমোনের অনেকাংশে পুরুষের হরমোন যদি মেয়েদের শরীরে বৃদ্ধি পায় অথবা মেয়েদের হরমোন যদি পুরুষদের শরীরে বৃদ্ধি পায় তাহলে এটি নির্ণয় করার জন্য কিছু উপসর্গ দেখা দেয়।
টেস্টোস্টেরন হরমোন বৃদ্ধির ফলে মেয়েদের যা হতে পারে
টেস্টোস্টেরন হরমোন বৃদ্ধি পাওয়ার ফলে দেখা যাবে মেয়েটির মেয়েদের সঙ্গে মিশতে পছন্দ করবে স্বাভাবিকের তুলনায় মেয়েদের সাথে মিশতে আগ্রহ বেশি প্রকাশ করবে। যেহেতু তার শরীরে পুরুষের হরমোন বৃদ্ধি পেয়ে যাচ্ছে যার কারণে মেয়েদের সাথে মিশতে তার ইচ্ছা পশুর মধ্যে বেশি।
দ্বিতীয়ত যে বিষয়টি রয়েছে তা হচ্ছে তার ঘা এবং বগলে কালো দাগ তুলতে শুরু করবে তাহলে বোঝা যাবে যে তার শরীরের টেস্টোস্টেরন হরমোন বৃদ্ধি পেয়েছে।
তৃতীয়ত যে বিষয়টি রয়েছে তা হলো পেটের মাঝে ফাটাফাটি দাগ দেখা যাবে তবে এটি অপশনাল হিসেবে রাখা যেতে পারে।
চতুর্থ নাম্বারে যে বিষয়টি রয়েছে তা হলো তার মাসিকের বা মিনস অনিয়মত ভাবে হতে পারে বা হবে দেখা যায় যে এ সময় অতিরিক্ত পেটে ব্যথা ইত্যাদি নানা উপসর্গ দেখা দিতে পারে।
সাধারণত এটি স্বাভাবিকভাবে দেখা যায় এছাড়া আর একটু গভীর বিষয়টি রয়েছে সেটি হচ্ছে মেয়েদের শরীরের লোম গজায় বিভিন্ন স্থানে বিশেষ করে ধরতে হয় আমাদের মুখে।
এখন প্রশ্ন হচ্ছে এগুলো হলে কি ভয় পাওয়ার কোন কারণ আছে রে? না অবশ্যই ভয় পাওয়ার কোন কারণ নেই কারণ বর্তমান উন্নত চিকিৎসা ব্যবস্থা রয়েছে যার কোন নিমিষেই এই সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া সমাধান করা সহজ হয়েছে সম্ভব। তবে আপনাদের সুবিধার্থে জেনে রাখা ভালো এসব সমস্যা হলে অবশ্যই যেখানে ডাক্তারের কাছে যাওয়া যাবে না অবশ্য হরমোনটা বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের কাছে যেতে হবে তাহলে আপনারা এই সমস্যার সমাধান থেকে মুক্তি পাবেন।
আশা করি এই পোস্টটি আপনাদের এ বিষয়ে অত্যন্ত সংক্ষিপ্ত ভাবে বুঝতে পেরেছি আশা করি আপনারা এর মধ্য থেকে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পেয়েছেন যার ফলে আপনারা সমস্যা গুলো ধরতে পারবেন এবং নির্ণয় করতে পারবেন।