প্রাইজ বন্ড ড্র ২০২৩ ফলাফল ১১২ জেনে নিন

প্রাইজবন্ড এর ফলাফল প্রকাশ হয় নির্ধারিত সময় এবং নির্ধারিত সময়ের মধ্যে প্রাইজবন্ডের পুরস্কার গ্রহণ না করলে সেটি বাতিল হয়ে যায়। তাই আমাদেরকে আপনার আপনারা আপনাদের প্রাইজবন্ডের নাম্বারটি ইনবক্স করতে পারেন এবং ফোন নাম্বার ইনবক্স করতে পারেন। প্রাইজবন্ডের ফলাফল পাওয়া মাত্র আপনাদের মোবাইলে এসএমএস চলে যাবে এবং তিন কর্ম দিবসের মধ্যে আপনার মোবাইলে ফোনের মাধ্যমে জানিয়ে দেওয়া হবে যে আপনি কততম পুরস্কার পেয়েছেন।
প্রাইজবন্ডের পুরস্কার হওয়ার পর অনলাইনে চেক করার নিয়ম। প্রাইজ বন্দ একপ্রকার সুতি বন্দ যা ১৯৫৬ সালে আয়ারল্যান্ডের প্রথম চালু হয়। এটা নিরাপত্তা বহনকারী একপ্রকার ওষুধীয় বন্ড যা আইরিশ অর্থ মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে প্রাইজবন্ড কোম্পানি লিমিটেড এর মাধ্যমে বাজারে ছাড়া হয়। বাংলাদেশের সর্বপ্রথম 10 থেকে 50 টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের চালু হয়। তারপর 1995 সালে ১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডর করা হয় ১০০ টাকার মূল্য মানের প্রাইজ বন্ডের পর পূর্বে ১০৫০ টাকার মূল্য মানের প্রাইজবন্ডগুলো ব্যাংক থেকে তুলে নেওয়া হয়। সাধারণত একজন ব্যক্তি ৪৫ লাখ টাকা সমপরিমাণ প্রাইজবন্ড কিনতে পারেন।
প্রাইজবন্ড ড্র রেজাল্ট ২০২৩
প্রাইজবন্ড ড্র ১১২ নং ফলাফল জুন মাসের 31 তারিখ প্রকাশিত হবে দেখতে আমাদের পেজে লাইক দিয়ে আমাদের সাথেই থাকুন। বাংলাদেশ প্রাইজ বন্ধ হলেও বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক প্রবর্তিত একপ্রকার কাগজের মুদ্রা পদ্ধতি হাজার ১৯৭৪ সালের বাংলাদেশের সর্ব প্রথম প্রাইজবন্ড চালু করে সরকারের পক্ষে প্রাইজ যাবতীয় কাজ করে বাংলাদেশ ব্যাংক। প্রাইজবন্ড কোথায় কিনতে পারবেন প্রাইস বন্ধ বাংলাদেশ ব্যাংকের অফিস অনুমোদিত বাণিজ্যিক ও বিশেষায়িত ব্যাংকের শাখা ন্যাশনাল সেভিংস এবং ডাকঘর থেকে কেনার জন্য পাওয়া যায় এ সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য মতিঝিলের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রাইজবন্ড শাখা পাওয়া যাবে প্রয়োজনীয় তথ্য সেখান থেকে সংগ্রহ করা যাবে।
প্রাইজবন্ডের মেয়াদ
প্রাইজবন্ডো এর মেয়াদ শেষ হয় না আর সবচেয়ে মজার বিষয় হলো প্রাইজ ভন্ড এর কয়েকবার ড্র হওয়ার পরও চাইলে সেগুলো ভাঙানো যাবে তবে প্রাইজবন্ডের গ্রাহক কোন মুনাফা পান না এটি মূলত সরকারের প্রতি জনগণের মুক্ত বিনিয়োগ তাই প্রাইজবন্ড মুক্ত জাতীয় বন বলা হয়ে থাকে।
প্রাইজ বন্ড কি হালাল
প্রাইজ বন্ড সম্পর্কে সেখানে লেখা আছে শুধু মুক্ত জাতীয় প্রাইজবন্ড এটা কি হালাল বা জায়েজ হবে অর্থ ও চুক্তি লেনদেনের অর্থ মর্মের ধর্তব্য শব্দ বর্ণের নয়। এর মাধ্যমে পুরস্কারের টাকা ব্যবহার করা হালাল হবে কিনা এ ব্যাপারে আলেমদের মধ্যে মতবিরোধ রয়েছে। কতিপয় আলেমদের পর্যবেক্ষণ অনুযায়ী বর্তমান প্রচলিত প্রাইজবন্ড ড্র পদ্ধতিতে সুদ জোয়ার শামিল হওয়া ও লাফ নেওয়া জায়েজ নয় আবার আলেমের মত এটি জায়েজ।
প্রাইজবন্ড চেক
এটি দেখার জন্য আপনাকে প্রথমে আমাদের ওয়েবসাইটের লিংক দেওয়া থাকবে সেখানে যেতে হবে। এটি বাংলাদেশ ব্যাংকের ওয়েবসাইট তবে ওয়েবসাইটে সরাসরি প্রেরণ করা নামে কোন অপশন না থাকায় অনেকে খুঁজে পান না নিচে ছবির মত দেখতে পাবেন। আপনার কাছে প্রাইজ বন্ধের সংখ্যা বেশি হলেও সবগুলো একই সাথে ইনপুট দিয়ে চেক করতে পারবেন। তবে নাম্বার গুলো অবশ্যই ইংরেজিতে লিখতে হবে। আপনার প্রাইজ বন্ধ গুলো নাম্বার যদি সিরিয়াল অনুযায়ী থাকে যেমন ১১১ থেকে ১১৪৪ অর্থাৎ পাওয়ার পর সংখ্যা সাজানো থেকে তবে নিচে ছবির মত লিখে সার্চ বারে গিয়ে নাম্বার সার্চ করার সময় সিরিয়াল নাম্বার আগে যে বিভাগ দেওয়া থাকে সেটি দিবেন না শুধু নাম্বার দিয়ে সার্চ করতে হবে। প্রাইজবন্ডের সিরিয়াল অনুযায়ী থাকে না ৩৩৩- ৭৭৭-৯৯৯৯ এ জাতীয় এলোমেলো সিরিয়াল নাম্বার থাকে তবে প্রতিটি নাম্বারের পরে কমা ব্যবহার করব।