তথ্য

ফ্রী ফায়ার ও পাবজি খেলার ক্ষতিকর দিক গুলো জেনে নিন

বর্তমান সময়ে মোবাইল ফোনের গেম গুলোর মধ্যে সবথেকে আসক্ত গেম হচ্ছে ফ্রী ফায়ার ও পাবজি। যা এখন তরুণ তরুণী থেকে শুরু করে অধিকাংশ স্মার্ট ফোন ব্যবহার কারি ব্যক্তি খেলে থাকে। স্মার্ট মোবাইল ফোনের এই গেম গুলো প্রতিটি ব্যবহারকারী কে চরম আসক্তির কারন হয়ে দাঁড়িয়েছে। এর কারণে অনেকের স্বাভাবিক জীবন অসহায় উঠছে কেননা এই গেম গুলোর কারণে শিক্ষার্থীরা তাদের পড়াশোনা থেকে অনেক দূর পিছিয়ে আছে। তাই আমরা আজকে সকলের উদ্দেশ্যে আমাদের এই প্রতিবেদনটিতে নিয়ে এসেছি ফ্রি ফায়ার ও পাবজি খেলার ক্ষতিকর দিক সম্পর্কিত সকল তথ্য। আজকের এই তথ্যগুলোর আলোকে আপনারা সকলেই বর্তমান সময়ের স্মার্ট মোবাইল ফোনের এই আসক্তি গেম গুলো সম্পর্কে জানতে পারবেন এবং এর ক্ষতিকর দিকগুলো উপলব্ধি করতে পারবেন। এক্ষেত্রে আমরা আপনাদের সকল তথ্য দিয়ে সাহায্য করবো।

পৃথিবীতে মোবাইল ফোনের আবিষ্কারের মাধ্যমে প্রতিটি মানুষ এখন তাদের জীবনের সকল ক্ষেত্রে মোবাইল ফোনের ব্যবহার করছে। মোবাইল ফোনের মাধ্যমে সকল ধরনের যোগাযোগ থেকে শুরু করে তারা দৈনন্দিন জীবনে প্রতিটি প্রয়োজনে এই মোবাইল ফোনকে কাজে লাগাচ্ছে। মানুষের চাহিদা ও প্রয়োজনে তার উপর ভিত্তি করে প্রতিনিয়ত মোবাইল ফোনের নতুন নতুন মডেল আমাদের মাঝে চলে আসছে যেগুলোতে ব্যবহারকারী সকল ধরনের সুযোগ সুবিধা তুলে ধরা হয়েছে। তাইতো এখন ঘরে বসে প্রতিটি মানুষ মোবাইল ফোনের মাধ্যমে তাদের জীবনের প্রতিটি চাহিদা পূরণ করছে। বর্তমানে স্মার্ট মোবাইল ফোনের মাধ্যমে কোন প্রতিটি ব্যবহারকারী বিনোদনের সকল ধরনের সুবিধা পাচ্ছে। সব থেকে বড় বিষয় হচ্ছে তরুণীদের মাঝে কোন স্মার্ট মোবাইল ফোনের গেম গুলোর অধিক আসক্ত হতে দেখা যাচ্ছে। মোবাইল ফোনের এই আসক্তি কর গেম গুলোর মধ্যে রয়েছে ফ্রী ফায়ার ও পাবজি যা এখন সারা বিশ্বের অধিকাংশ তরুণ তরণী গেম গুলোর আসক্তিতে ভুগছে।

ফ্রী ফায়ার খেলার ক্ষতিকর দিক

স্মার্ট মোবাইল ফোনের একটি জনপ্রিয় গেম হচ্ছে ফ্রি ফায়ার। শুধু বাংলাদেশ নয় বরং বিশ্বের প্রতিটি দেশে ব্যাপকভাবে জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে। অধিকাংশ তরুণ তরুণী এখন স্মার্ট মোবাইল ফোনের এই গেমটির প্রতি আসক্তিতে ভুগছে। ফ্রী ফায়ার প্রতিটি মানুষের ব্যাপক ক্ষতি সাধন করছে। এটি বাস্তব জীবনে একজন শিক্ষার্থীকে তাদের উদ্দেশ্য গুলো থেকে পিছিয়ে আনছে। তাই আমরা আজকে আপনাদের উদ্দেশ্য ফ্রি ফায়ার খেলার ক্ষতিকর দিক তুলে ধরব। আপনারা সকলেই ফ্রী ফায়ার খেলার ক্ষতিকর দিক সম্পর্কে জানতে পারবেন। আপনি সকল তরুন দলের মাঝে আমাদের আজকের এই তথ্যগুলো শেয়ার করে তাদেরকে এই খেলার ক্ষতিকর দিক বোঝাতে পারবেন। নিচে ফ্রী ফায়ার খেলার ক্ষতিকর দিক তুলে ধরা হলো:

  • আপনার আপাতত তেমন কোনো সমস্যা দেখতে পাবেন না। ফ্রীফায়ার গেম খেলেন আর যে গেমই খেলুন না কেন, আপনি এখন যুবক। তাই আপনি টেরই পান না যে আপনার কি কি ক্ষতি হচ্ছে!
  • যতই টের না পান আপনার ক্ষতি গুলো তবুও একসময় বুঝতে পারবেন আপনি কত বড় ভুল করেছেন ও কতগুলো ভালো সময় নস্ট করেছেন!
  • কত আপন জনের কথা অমান্য করেছেন! সেই সব আপন জন যখন দুরে চলে যাবে তখনই বুঝবেন তখন তো তাদের সময় দেন নাই।
  • যাদের সময় দিতেন না এখন তারা আর আপনাকে সময় দেয়না।
  • শুধু আফসোস করবেন।আর নিরালয়ে কস্ট অনুভব করবেন।

pubg খেলার ক্ষতিকর দিক

পাঠক বন্ধুরা এখন আপনাদের মাঝে পাবজি খেলার ক্ষতিকর দিক সম্পর্কিত তথ্যগুলো উপস্থাপন করব। কেননা বর্তমান সময়ে স্মার্ট মোবাইল ফোনের এই গেমটি অধিকাংশ মোবাইল ব্যবহারকারীরা খেলে থাকেন। এই গেমটির প্রতি আসক্তিতে ভুগছেন। এই গেমটি খেলার মাধ্যমে তারা তাদের জীবনের মারাত্মক ক্ষতি করছে। তাই আমরা আজকে আপনাদের উদ্দেশ্যে পাবজি খেলার প্রতিবাদ দিক সম্পর্কে তথ্যগুলো উপস্থাপন করব। যেগুলো আপনাদের সকলকে পাবজি খেলার ক্ষতিকর দিক সম্পর্কে জানাতে সাহায্য করবে এবং এই খেলা থেকে আসক্তি কাটিয়ে উঠতে সাহায্য করবে। নিচে pubg খেলার ক্ষতিকর দিক তুলে ধরা হলো:

আরিফিন চৌধুরী লিখেন, ‘ছাত্র-ছাত্রীরা লেখাপড়া বাদ দিয়ে দিয়েছে, এইসব প্রবল আসক্তির গেইমের জন্য। এতে তারা স্বাভাবিক লাইফে ফিরে আসবে। এগুলো হল পজিটিভ দিক। নেগেটিভ দিক হল- অপরাধ বাড়তে পারে। খেলা নিয়ে ব্যস্ত থাকায় অন্য চিন্তা কম থাকতো। ডিপ্রেশন বাড়তে পারে। বাইরে যাবে, এতে করোনা বাড়তে পারে।

হাইকোর্টের এই নির্দেশ কে স্বাগত জানিয়ে এমডি শামীম রেজা লিখেন, ‘এটা ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত। এটা কার্যকর হলে, অনেকে হয়তো আবার স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসবে। আর বাবা মাও একটু শান্তি পাবে।’

Comment Here