তথ্য

৩০৭ ধারা কি জামিনযোগ্য তা জেনে নিন

প্রিয় পাঠক বন্ধুগণ আসসালামু আলাইকুম আশা করি আপনারা সকলে ভাল আছেন আজকে আলোচনা করব জামিন কি এবং ৩০৭ ধারা কি জামিনযোগ্য জামিন বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা আশা করি এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনারা আপনাদের সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানতে পারবেন। এসব বিষয়ে জানার জন্য অবশ্যই আমাদের পোস্টটি ভালোভাবে পড়তে হবে তাহলে আপনারা এর বিস্তারিত তথ্য জানতে পারবেন।

৩০৭ ধারা কি জামিন

৩০৭ ধারা জামিনযোগ্য নয় এবং কি ২০৭ এবং ৩২৬ ধারা জামিনযোগ্য নয়। ৩২৫ ও ৫০৬ এগুলো জানেন পাওয়া যাবে কোড সিলিন্ডারে হলে জামিন পাবে। আজকে আলোচনা করব দন্ডবিধির ৩০৭ ধারা সম্পর্কে অধ্যায়নের অর্ধেক সম্পর্কে আলোচনা করব যদি কোন ব্যক্তি কোন উদ্যোক্তা তার শাস্তি কি হতে পারে সে সম্পর্কে আলোচনা করব। যদি কোন ব্যক্তি খননের উদ্যোগ করে তার কি শাস্তি হতে পারে এবং যিনি বাদই হয়ে মোকাদ্দমা গায়ের কি কি প্রমাণ প্রয়োজন হবে। যে ব্যক্তি এরূপ অবগতির সহকারে এরূপ অবস্থায় কোন কার্যসম্পাদন করে সে যে ব্যক্তি উক্ত যাকে সাহায্যে মৃত ঘটায় তো অর্থাৎ তাহলে সে ফলের অপরাধ দোষী সাব্যস্ত হয় তাহলে তাকে দন্ডবিধির ৩০৭ ধারা শাস্তি ভোগ করতে হবে।

পুলিশ বা আইন রক্ষাকারী বাহিনী গ্রেফতার করার পর আসামি কিংবা বিবাদী পক্ষকে জেল হাজার থেকে বের করা যে প্রক্রিয়া থাকে সেটাকেই বলা হয় জামিন।

জামিনের আবেদন পত্র কি

আসামিকে গ্রেফতার করার পরে আসামিকে অবশ্যই ২৪ ঘন্টার ভিতরে আদালতে প্রেরণ করবেন এবং পরবর্তীতে একজন আইনজীবী তাকে মুক্ত করে আনার জন্য অর্থাৎ জেল হাতের থেকে মুক্ত করার জন্য যে আদালতে নিকট আবেদন করে তাকে বলা হচ্ছে জামিনের আবেদন পত্র। আপনারা জেনে থাকবেন যে সব ধরনের অপরাধে আসলে যেমন পাওয়া যায় না ফৌজদারি ১৮৯৮ সালে ৫ নং আইনের তফসিল নাম্বার ২ এ দেখতে পাই যে যেখানে ধরনের অপরাধের জামিনযোগ্য এবং কোন অপরাধ আসলে জামাই পাওয়া যাবে না আপনি যদি নন বেল বেল আফেয়ারস হয়ে থাকেন। অর্থাৎ এটি জামিনযোগ্য নয় তাহলে আপনাকে অবশ্যই প্রমাণ করতে হবে যে অপরাধের সাথে আপনি জড়িত ছিলেন না নতুবা আদালত আপনাকে জামিন দিবে না এবং আপনি যদিও এই অপরাধের সাথে আসলে জড়িত না থাকে থেকে থাকেন তাহলে আপনাকে আদালতে প্রমাণ করতে হবে যাতে নির্দোষ নতুবা আদালত আপনাকে জামিন দিয়ে দেবে না।

সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে বিজ্ঞ আদালত যদি মনে করে যে আপনি নির্দোষ তাহলে সে আপনাকে জানিয়ে দিতে পারে সম্পূর্ণ আদালতের ব্যাপার প্রমাণ করতে হবে যে আপনি অপরাধীর সাথে জড়িত ছিলেন না আদালত সবকিছু বিবেচনা করার পর আদালত যদি মনে করে যে আপনি নির্দোষ তাহলে আপনাকে আদালত  বেল দিবে।

মিথ্যা মামলা হলে করণীয়

মামলা হলে করণীয় যে কেউ আপনার বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা করতে পারে অথবা কেউ আপনার বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দায়ের করলে সে আপনার স্ত্রী হতে আপনার প্রতিবেশী রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ বা দুর্নীতিবাজ পুলিশ। আপনি মামলার খবর শুনে যতটা অবাক হবেন অথবা তার চেয়ে বেশি দুশ্চিন্তায় পড়েন কিভাবে মিথ্যা মামলায় অভিযোগ থেকে রেহাই পাবেন তাই লড়াই চালিয়ে সহজে আকর্ষণে গিয়ে বিপদ থেকে রক্ষা পেতে পারে পারেননি আপনি। আমাকে মনে করেন মিথ্যা মামলা দিয়েছে এটা তো কিছুই হবে না ধারণা মস্ত বড় ভুল কারণ আপনি চুপ করে বসে থাকলে আপনার প্রতিপক্ষ মিথ্যা সাক্ষ্য প্রমাণ দিয়ে মামলার রায় তার পক্ষে নিয়ে যেতে পারেন। তাই মিথ্যা মামলা হলে গুরুত্বহীন মনে করে বসে থাকা যাবে না। আপনি অপরাধী নানা অপরাধী সেটা মামলার অভিযুক্ত হলে নিশ্চিত করে বলা যাবে না। আইনের চোখে আপনার বিরুদ্ধে অপরাধ প্রমাণিত না হওয়া পর্যন্ত আপনি নিরাপদ। ধরুন আপনার বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা হলো আপনি দোষী বানিয়েদুসি যাই হোক না কেন সেটি পরবর্তী সময়ে প্রমাণিত হবে। কিন্তু প্রাথমিকভাবে আপনি জানেন আমরা সন্তুষ্ট মোকাবেলা করতে পারেন সে চেষ্টা করতে হবে।

৩০৭ ধারা কি জামিনযোগ্য মিথ্যা মামলা হলে করণীয় এ বিষয়গুলো স্পষ্ট আলোচনা করছি আশা করি এ বিষয়গুলো আপনাদের বুঝতে পেরেছেন অতএব আপনাদের আরো কোন কিছু জানা থাকলে অবশ্যই আমাদের ওয়েবসাইটে আপনারা কমেন্টে জানাবেন।

Comment Here